খাঁটি মধুও কি জমে

খাঁটি মধুও কি জমে

বাজার থেকে বোতলজাত মধু কিনে কিছুদিন পর জমতে দেখলে অনেকের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। তারা মনে করেন মধুতে নিশ্চয়ই ভেজাল আছে। আদতে বিষয়টি তা নাও হতে পারে।
মধু কেন জমে, তা জানতে নিউজবাংলা কথা বলেছে চট্টগ্রামভিত্তিক মধু গবেষক ও মধু জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ মঈনুল আনোয়ারের সঙ্গে।
১৫ বছরের বেশি সময় ধরে মধু নিয়ে গবেষণা করা মঈনুল আনোয়ার প্রশ্নটির সরাসরি উত্তর না দিয়ে ইমেইলে দেশ-বিদেশের কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতামত পাঠান।

খাঁটি মধুও কেন জমে যায়, তার কারণ ব্যাখ্যা করে রাজধানীর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও মৌ বিজ্ঞানী ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, ‘পৃথিবীতে যত মধু রয়েছে তার প্রায় সবগুলোর জমে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে। কোনো কোনো মধু খুব দ্রুত জমে যায়; কোনো কোনো মধু জমতে সময় লাগে।

‘মধুর জমা মূলত নির্ভর করে মধুতে বিদ্যমান আর্দ্রতা, তাপমাত্রা এবং উৎসের ওপর। একই সঙ্গে মধুতে বিদ্যমান গ্লুকোজের পরিমাণের ওপরও এটি নির্ভর করে। যেসব মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণ বেশি, সাধারণত সেসব মধু দ্রুত জমে যায়।’

জমে যাওয়া মধু নিরাপদ কি না, সে বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মধু জমে যাওয়াটা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। জমে যাওয়া মধু সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং এতে সব ধরনের গুণগত মান অটুট থাকে।

‘কোনো কারণে মধু জমে গেলে তা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ১৫ মিনিট যদি রেখে দেয়া হয়, তাহলে সেটি আবার আগের তরল অবস্থায়, অর্থাৎ লিকুইড ফরমে চলে আসবে।’

মধু জমে যাওয়া নিয়ে গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আহসানুল হক স্বপন বলেন, ‘মধুতে প্রধানত চার ধরনের সুগার থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন



মন্তব্যসমূহ